‘খয়রাতি’ শব্দ ব্যবহারে ক্ষমা চাইলো আনন্দবাজার পত্রিকা

‘বাণিজ্যিক লগ্নি আর খয়রাতির টাকা ছড়িয়ে বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা নতুন নয় চীনের।’ কলকাতার প্রভাবশালী আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনের এই বাক্যে ‘খয়রাতি’ শব্দের ব্যবহারে আহত হন বাংলাদেশের সচেতন নাগরিক সমাজ। তীব্র সমালোচনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব হন তারা। এরই প্রেক্ষিতে পত্রিকাটি নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চেয়েছে।

মঙ্গলবারের পত্রিকায় ‘ভ্রম সংশোধন’ দিয়ে ক্ষমা চায় আনন্দবাজার কর্তৃপক্ষ। ভ্রম সংশোধন শিরোনামে লিখেছে ‘লাদাখের পরে ঢাকাকে পাশে টানছে বেজিং’- শীর্ষক খবরে খয়রাতি শব্দের ব্যবহারে অনেক পাঠক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। অনিচ্ছাকৃত এই ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত ও নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থী।’

গত ২০ জুন আনন্দবাজার পত্রিকায় ‘লাদাখের পরে ঢাকাকে পাশে টানছে বেজিং’- শীর্ষক এক প্রতিবেদনের শুরুতেই ‘বাণিজ্যিক লগ্নি আর খয়রাতির সাহায্য ছড়িয়ে বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা চীনের নতুন নয়’ বলে লেখা হয়। ২১ জুন আনন্দবাজার পত্রিকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি কুদ্দুস আফ্রাদ এই রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আমি স্পষ্ট করে জানাতে চাই, এ রিপোর্ট আমার লেখা নয়। আমি নিজে এ রিপোর্টের প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *