রাজউকের প্লট নিয়ে রমরমা ভাড়া বানিজ্যে মেতেছে সাইদুর, দুদকে অভিযোগ

 

রাজউক উত্তরা অফিসের তৃতীয় শ্রেনীর কর্মকর্তা সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করেছে মানিক লাল নামে এক ভুক্তভোগী।

অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, রাজধানীর উত্তরা ১৫নং সেক্টরে সরকারি রাস্তার দুই পাশে রাজউকের ১ কিলোমিটার জুড়ে ফাকা যায়গা দীর্ঘ দিন যাবত পরে আছে।

এমতাবস্থায় স্থানীয় লোকজন সেখানে রিক্সা গ্যারেজ, খাবার হোটেল, মুদি দোকান, বাসা—বাড়িসহ বিভিন্ন দোকানপাট গড়ে তোলে। কিন্তু সাইদুর রহমান রাজউকের তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারী হয়ে তিনি নিজেকে রাজউকের বড় কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে স্থানীয় ভোগদখলকারীদের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিটি দোকানের এককালীন পজিশন বাবদ ৮০/৯০ হাজার টাকা গ্রহণ করেন এবং প্রতি মাসে দোকান ও বাসাভাড়া বাবদ প্রায় ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা আদায় করে থাকেন। মাঝে মধ্যে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযানের নামে ভূয়া মাইকিং করে ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করেন। সাইদুর রহমান যেমন একদিকে রাজউকের সরকারি সম্পত্তিকে ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। অন্যদিকে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই তৃতীয় শ্রেনীর চাকরি করে সাইদুর রহমান তার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে বিশাল অট্টালিকা গড়ে তুলেছেন। এছাড়াও তার এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। নামে বেনামে একাউন্ট খুলে তিনি তার এ অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থ গচ্ছিত রেখেছেন বলে গোপন এক সুত্রে জানা যায়। এ ব্যাপারে মানিক লাল নামে এক ভুক্তভোগী দুদক বরাবর অভিযোগ করেছে। তিনি তার অভিযোগে দুদক চেয়ারম্যানের নিকট দুর্নীতিবাজ প্রতারক সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

তার বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করেছে মানিক লাল নামে এক ভুক্তভোগী।

অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, রাজধানীর উত্তরা ১৫নং সেক্টরে সরকারি রাস্তার দুই পাশে রাজউকের ১ কিলোমিটার জুড়ে ফাকা যায়গা দীর্ঘ দিন যাবত পরে আছে।

এমতাবস্থায় স্থানীয় লোকজন সেখানে রিক্সা গ্যারেজ, খাবার হোটেল, মুদি দোকান, বাসা—বাড়িসহ বিভিন্ন দোকানপাট গড়ে তোলে। কিন্তু সাইদুর রহমান রাজউকের তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারী হয়ে তিনি নিজেকে রাজউকের বড় কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে স্থানীয় ভোগদখলকারীদের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিটি দোকানের এককালীন পজিশন বাবদ ৮০/৯০ হাজার টাকা গ্রহণ করেন এবং প্রতি মাসে দোকান ও বাসাভাড়া বাবদ মোট প্রায় ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা আদায় করে থাকেন। মাঝে মধ্যে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযানের নামে ভূয়া মাইকিং করে ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করেন। সাইদুর রহমান যেমন একদিকে রাজউকের সরকারি সম্পত্তিকে ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। অন্যদিকে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই তৃতীয় শ্রেনীর চাকরি করে সাইদুর রহমান তার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে বিশাল অট্টালিকা গড়ে তুলেছেন। এছাড়াও তার এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। নামে বেনামে একাউন্ট খুলে তিনি তার এ অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থ গচ্ছিত রেখেছেন বলে গোপন এক সুত্রে জানা যায়। এ ব্যাপারে মানিক লাল নামে এক ভুক্তভোগী দুদক বরাবর অভিযোগ করেছে। তিনি তার অভিযোগে দুদক চেয়ারম্যানের নিকট দুর্নীতিবাজ প্রতারক সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *