মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে রত্নাই নদী। নদীর দুই পাড়ে শিবেরকুটি ও ধাইরখাতা গ্রামে বাস করেন ১৫ হাজার মানুষ। ইউনিয়নকে দুই ভাগে
বিভক্ত করেছে নদীটি। ইউনিয়নের মানুষ দীর্ঘদিন থেকে ওই নদীর উপর সেতু নির্মাণের দাবী জানিয়ে আসলেও কোন ফল হয়নি। তাই
প্রতি বছর গ্রাম থেকে বাঁশ ও অর্থ কালেকশন করে নদীর উপর তৈরী করে বাশেঁর সাঁকো। আর এই সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী
পাড় হয় কৃষক, ব্যবসায়ী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে বর্ষা মৌসুমে পরতে হয় চরম দূর্ভোগে। প্রতি
বছরেই বর্ষা মৌসুমে নদীর স্রোত বাঁশের সাঁকো ভেঙ্গে যায়। তখন নদী পাড়াপাড়ে নৌকাই তাদের একমাত্র ভরসা।
কৃষকরা হন ক্ষতির সম্মুখীন। রোগীসহ পণ্য পরিবহনের জন্য বিকল্প পথে ৫-৬ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হয়। এতে বেড়ে
যায় পরিবহন খরচ।
রয়েছে ওপারে আবার ওপারের অনেকের জমি রয়েছে এপারে। ফলে উৎপাদিত পণ্য পারাপারে সমস্যায় পড়ছেন কৃষকরা। এছাড়া
গ্রামে এ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস প্রবেশ করতে না পারায় রোগী নিয়ে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। একটি সেতুর জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে
বার বার আবেদন জানিয়েও সাড়া পাইনি।
হবে। বদলে যাবে গ্রামীণ অর্থনীতি।
রাস্তা সংস্কার।তাই মুজিব বর্ষেই গ্রামের সকল রাস্তাঘাট মেরামত,সেতু কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।