এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে তারা জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তাণ্ডবে ওইদিন রাতে ঘড়িটির মাঝখানের সাদা আংশ ভেঙে যায় । তবে ভাঙা ঘড়িটি সচল রয়েছে, এবং সময়ও ঠিকমতো দিচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো: শাহরিয়াজের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, যেহেতু এটি প্রধামন্ত্রীর দ্বিতীয় বাসভবন, তাছাড়া ঘড়িটির বিশেষ ঐতিহাসিক মূল্য রয়েছে, তাই আমরা দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। তবে এটি যেহেতু ঐতিহাসিক স্থাপনা, এর জন্য বিশেষ বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বিষয়টি আমরা খুবই আন্তরিকতার সাথে সমাধানের ব্যবস্থা নিচ্ছি।